শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
টেকনাফ ছাড়াও এবার নতুন করে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জমিতে নির্মিত আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও জাহাজ ছাড়ার পয়েন্ট নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটি গঠণ সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে কক্সবাজার শহরে এসে সেন্টমার্টিন দ্বীপবাসির সড়ক অবরোধ পাহাড়ী আস্তানা থেকে মালয়েশিয়া পাচারকালে শিশুসহ ৩১ জন উদ্ধার, দুই দালাল আটক সাবের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর পিএস ফিরোজ কক্সবাজারে গ্রেপ্তার মিয়ানমারের বাঘগুনা খালের পাশে রয়েছে নিমার্ণ সামগ্রী ও দুইটি ট্রলার, মাঝি-মাল্লা সহ ১১ জনের হদিস নেই মিয়ানমারের উপজাতি সম্প্রদায়ের ৬৫ নাগরিকের অনুপ্রবেশ চকরিয়ায় কিশোরকে ছুরিকাঘাত : আটক ৪ চকরিয়ায় ফেরিওয়ালার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

চকরিয়ায় ৪৭৭ উপকারভোগী পেলেন তিন জাতের চারা

চকরিয়া প্রতিবেদক : চকরিয়া উপজেলায় ৪৭৭জন উপকারভোগীর মাঝে তিন জাতের চারা বিতরণ করা হয়েছে। সোমবার (৩০ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে উপজেলার কৈয়ারবিল ইউনিয়নের পূর্ব বানিয়ারকুম গ্রামে এসব ফলজ ও সবজির চারা বিতরণ করা হয়।

জার্মান সংস্থা ওয়েল্ট হাঙ্গার হিলফ এর অর্থায়নে এনজিও আনন্দ ও সোশ্যাল অ্যান্ড ইকোনোমিক ইনহ্যান্সমেন্ট প্রোগ্রাম (সিপ) এসব চারা বিতরণ করেন।

চারা বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এস এম নাসিম হোসেন। এতে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেন চকরিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মোহাম্মদ আরিফ উদ্দিন।

আনন্দের কৃষি ও প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা সুমন পালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. অছিউর রহমান, উপসহকারী প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মো. আজিজ, সিপের পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন (মিল) কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. মুজিবুর রহমান প্রমুখ।

জলবায়ূ সহনশীল জীবকায়ন ও দুর্যোগ ঝুঁকিহ্রাস কার্যক্রমের মাধ্যমে খাদ্য এবং পুষ্টির নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ প্রকল্পের আওতায় কৈয়ারবিল ইউনিয়নে ৪৭৭জন কৃষককে তিন জাতের ফলজ ও সবজির পেঁপে, বেগুন ও মরিচের চারা বিতরণ করা হয়।

চারা পেয়ে খুশি মর্জিনা বেগম। তিনি বলেন, ‘তিন জাতের ফলজ ও সবজির চারা বাড়ির পাশে পতিত জমিতে রোপন করবো। এর আগেও আমাদের আম ও পেয়ারার চারাসহ ৫জাতের সবজির বীজ দিয়েছিল এনজিও আনন্দ এবং সিপ। বিনামূল্যে এসব বীজ পাওয়ার পর বাড়ির পুষ্টির চাহিদা মিটছে।’

চকরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা এস এম নাসিম হোসেন বলেন, ‘বাড়ির আঙিনায় ফল ও শাকসবজি চাষ করে পুষ্টির চাহিদা পূরণ করা যায়। গ্রামে সকলের চাষ করার সুযোগ আছে, বাড়ির পাশে পতিত জমিতে কয়েক জাতের ফলের চারা ও সবজির আবাদ করলে অন্তত কয়েকমাস পরিবারে সবজির চাহিদা পূরণ হবে।’

প্রধান অতিথির বক্তব্যে চকরিয়া উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা: মোহাম্মদ আরিফ উদ্দিন বলেন, ‘বাড়ির আঙিনা ও পতিত জমিতে চাষ করলে পরিবারের চাহিদা মিটিয়ে বিক্রি করা যায়। এতে উপকারভোগীরা দুই দিক দিয়ে লাভবান হচ্ছেন। এখন মানুষ শহরাঞ্চলেও ছাদ ও বারান্দায় বিষমুক্ত সবজি চাষ করছেন।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888