রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কার পেল সায়মন বিচ রিসোর্ট ও সায়মন হেরিটেজ টেকনাফে ৫ কোটি টাকার মূল্যের ১ কেজি আইসসহ গ্রেপ্তার ১ পেকুয়ায় শহীদ ওয়াসিমের কবর জিয়ারত ও পরিবারের সাথে সাক্ষাত করলেন ছাত্রদলের কেন্দ্রিয় নেতৃবৃন্দ ইনানী সৈকতে গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও নিরাপদ পর্যটনের জন্য ‘সমুদ্র সন্ধ্যা’ রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে জি থ্রি রাইফেল সহ আরসা কমান্ডার আটক টেকনাফের পাহাড়ে জেল ফেরত যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার টেকনাফে ৭ লাখ টাকা মালামাল নিলামে সর্বোচ্চ ডাককারি স্থল বন্দরের বিশিষ্ট আমদানি ও রপ্তানি কারক সিআইপি ওমর ফারুক টেকনাফের নিকটবর্তী মিয়ানমারের ‘লালদিয়া’ নিয়ন্ত্রণে তীব্র সংঘাত : গুলি আসছে স্থলবন্দর ও আশে-পাশের এলাকায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার

দুই যমজ ভাই ৪ বছর পরও বৃত্তির টাকা পায়নি

চকরিয়া প্রতিবেদক: চকরিয়ায় উপজেলায় ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা মেধা তালিকায় উত্তীর্থ হওয়া দুই শিক্ষার্থী ৪বছর পার হলেও বৃত্তির টাকা পায়নি। দুজন শিক্ষার্থী ২০১৯সালে ইবতেদায়ী সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে এক শিক্ষার্থী উপজেলায় প্রথম স্থান ও অন্যজন চতুর্থ স্থান দখল করে। তারা দুজন যমজ ভাই। দুই শিক্ষার্থী পিতা একাধিকবার আবেদন করার পরও বৃত্তির টাকা ছাড় দেয়নি।

চকরিয়া উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০১৯সালে আনোয়ারুল উলুম ফাজিল মাদ্রাসা থেকে ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল ইবনুল জাররাহ ও আবু দারদা। পরীক্ষার ফলাফলে ইবনুল জাররাহ চকরিয়া উপজেলায় সর্বোচ্চ ৫৬৭ নম্বর পেয়ে প্রথম ও আবু দারদা ৫৫১ নম্বর পেয়ে চতুর্থ হন।

দুই শিক্ষার্থীর পিতা চকরিয়া উপজেলার বদরখালীর বাসিন্দা আকতার কামাল বলেন, ‘আমার দুই যমজ ছেলে ২০১৯সালে ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নেন। পরীক্ষার ফলাফলে চকরিয়া উপজেলায় একজন প্রথম ও অন্যজন চতুর্থ হয়। পরে ইবনুল জাররাহ চট্টগ্রাম সরকারী মুসলিম হাই স্কুল ও আবু দারদা শাহ ওয়ালি উল্লাহ ইনষ্টিটিউটে ভর্তি হন। বর্তমানে দুজন ৯ম শ্রেণিতে অধ্যয়নরত রয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘নিয়মানুযায়ী ভর্তি হওয়ার পর অধ্যয়নরত দুই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা অফিসে দুজনের পৃথক ব্যাংক হিসাব ও প্রয়োজনীয় তথ্যাদি প্রেরণ করা হয়। ৪বছর পরও একাধিকবার যোগাযোগ করেও বৃত্তির টাকা পায়নি। এ ব্যাপারে আমি শিক্ষা মন্ত্রীর হস্তক্ষেপ কামনা করছি।’

এ বিষয়ে উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা (ভারপ্রাপ্ত) মো. মুনিরুজ্জামান বলেন, ‘৪বছর পরও বৃত্তির প্রাপ্য টাকা শিক্ষার্থী না পাওয়াটা দুঃখজনক। তবে ইবতেদায়ী শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পাস করার পর দুজন শিক্ষার্থী চট্টগ্রাম চলে গেলে, সেখানে শিক্ষা অফিসে যোগাযোগ করলে মনে করছি দুই শিক্ষার্থী তাদের বৃত্তির টাকা পাবে।’

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888