শুক্রবার, ১১ এপ্রিল ২০২৫, ০৫:০৭ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
সালাহ উদ্দিন কাদের চৌধুরীর বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে সাক্ষী দেয়া নুরুল আবছার রামুতে আটক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে ১১ জনের পদযাত্রা ও গণস্বাক্ষর কর্মসূচি কক্সবাজারে সমাপ্ত এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নিতে পারেনি উখিয়ার ১৩ শিক্ষার্থী উখিয়ায় জমি বিরোধের জেরে সংঘর্ষে আহত আরও এক নারী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যু মাতামুহুরী নদীতে ডুবে দুই শিশুর সহ ৩ জনের মৃত্যু কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতে ২৫০ কাছিমের বাচ্চা অবমুক্ত চার জলদস্যু অস্ত্রসহ আটকের পর পুলিশে সোপর্দ সাগর থেকে মালয়েশিয়াগামী ট্রলার থেকে ২১৪ রোহিঙ্গা উদ্ধার কক্সবাজারে গাজায় আগ্রাসনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ থেকে ভাংচুরের ঘটনায় মামলা : গ্রেপ্তার ১ সাগর থেকে অন্তত ২২ জেলে সহ ৪টি মাছ ধরার ট্রলার ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

কথিত আরসা নেতা হাশমি নিয়ে ধুম্রজাল

নিজস্ব প্রতিবেদক : টেকনাফের হোয়াইক্যংয়ের রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে কথিত আরসা নেতা মোহাম্মদ হাশমি নিয়ে ধুম্রজাল সৃষ্টি হয়েছে।

মঙ্গলবার রাতে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে গণপিটুনিতে হাশমি নিহত হয়েছে বলে প্রচারণা চালানো হয়। এমন কি ওখানে মৃত হাশমির ছবিও ব্যবহার হয়েছে। বিষয়টি নানাভাবে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীকে অবহিত করাও হয়। কিন্তু বুধবার দুপুর ১ টা পর্যন্ত হাশমির জীবিত বা মৃত কোন সন্ধান দিতে পারিনি পুলিশ ও এপিবিএন।

আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসার) ‘সেকেন্ড ইন কমান্ড’ হিসেবে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পরিচিত ছিলেন হাশমি।

তবে মিয়ানমারের রাখাইন প্রদেশের রোহিঙ্গাদের এই সশস্ত্র দলটির বাংলাদেশে তৎপরতার খবর বরাবরই অস্বীকার করে আসছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।

সম্প্রতি শরণার্থী শিবিরে রোহিঙ্গা নেতা মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ খুনের পর আরসার নামটি আবার সামনে আসে।

গত ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে উখিয়ায় লম্বাশিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের চেয়ারম্যান মুহিবুল্লাহকে তার কার্যালয়ে গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয়।

মুহিবুল্লাহর স্বজনদের অভিযোগ, আরসা সদস্যরাই সেই হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিল।

এরপর গত ২৩ অক্টোবর উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের ১৮ নম্বর ময়নারঘোনা রোহিঙ্গা ক্যাম্পের একটি মাদ্রাসায় গুলি চালিয়ে হত্যা করা হয় ছয়জনকে।

ওই হত্যাকাণ্ডেও হাসিমের দিকে সন্দেহের তীর ছিল বলে আইনশৃঙ্খলা কর্মকর্তারা জানান।

২০১৭ সালের অগাস্টে আরসার হামলার কারণেই রাখাইন প্রদেশে সেনা অভিযান শুরুর দাবি করেছিল মিয়ানমার সেনাবাহিনী।

সেই অভিযানে নিপীড়নের মুখে লাখ লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে। আগে থেকে আসা রোহিঙ্গাদের নিয়ে এখন ১১ লাখের বেশি শরণার্থীর ভার বহন করছে বাংলাদেশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888