বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:১৯ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
টেকনাফ ছাড়াও এবার নতুন করে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জমিতে নির্মিত আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও জাহাজ ছাড়ার পয়েন্ট নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটি গঠণ সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে কক্সবাজার শহরে এসে সেন্টমার্টিন দ্বীপবাসির সড়ক অবরোধ পাহাড়ী আস্তানা থেকে মালয়েশিয়া পাচারকালে শিশুসহ ৩১ জন উদ্ধার, দুই দালাল আটক সাবের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর পিএস ফিরোজ কক্সবাজারে গ্রেপ্তার মিয়ানমারের বাঘগুনা খালের পাশে রয়েছে নিমার্ণ সামগ্রী ও দুইটি ট্রলার, মাঝি-মাল্লা সহ ১১ জনের হদিস নেই মিয়ানমারের উপজাতি সম্প্রদায়ের ৬৫ নাগরিকের অনুপ্রবেশ চকরিয়ায় কিশোরকে ছুরিকাঘাত : আটক ৪ চকরিয়ায় ফেরিওয়ালার ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

উখিয়ার গয়ালমারা মাদরাসা শিক্ষকদের বেতন-বকেয়া অনিশ্চিত

শহিদুল ইসলাম, উখিয়া : উখিয়া উপজেলা গয়ালমারা দাখিল মাদরাসা ২০০০ খ্রিষ্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি এমপিওভুক্ত হয়েছে। তবে, এমপিওভুক্তির পরও বকেয়া বেতন বোনাস তুলতে পারছেন না প্রতিষ্ঠানটির শিক্ষকরা। কারণ এমপিও শিটে মাদরাসাটির বেতন-ভাতা পরিশোধের ব্যাংকের নাম ভুল এসেছে। তাই, বকেয়া বেতন ভাতা প্রাপ্তি নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে আছেন তারা। জটিলতা নিরসনে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানিয়েছেন শিক্ষকরা।

জানা গেছে, এমপিওভুক্তির জন্য চূড়ান্ত নির্বাচনের পর গত ৪ মে শিক্ষক-কর্মচারীরা এমপিওভুক্তির আবেদন করেন। আবেদনে প্রতিষ্ঠানটির বেতন ভাতা পরিশোধে উখিয়া কোটবাজার শাখা রূপালী ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট নম্বর দেয়া হয়। উপজেলার এমপিওভুক্ত স্কুল-কলেজ এবং মাদরাসা স্কুলের শিক্ষকদের বেতন-ভাতা এ শাখাতেই পাঠানো হয়।

গয়ালমারা মাদরাসার শিক্ষক-কর্মচারীদের অভিযোগ, এমপিও আবেদন যাচাই-বাছাইয়ের পর মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তর ১২ জন শিক্ষক- কর্মচারীর এমপিওভুক্ত করে ২০১৯ খ্রিষ্টাব্দের জুলাই মাস থেকে ২০২০ খ্রিষ্টাব্দের জুন পর্যন্ত বেতন-ভাতাদি ছাড় করেন। তবে, এমপিও শিটে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট নম্বর ঠিক থাকলেও রূপালী ব্যাংকের পরিবর্তে জনতা ব্যাংক উল্লেখ থাকায় বেতন ভাতাদি তুলতে পারছেন না।

মাদরাসার সুপারইনটেনডেন্ট দিল মোহাম্মদ বলেন, এমপিও ভুক্ত হওয়ার পরও ব্যাংকের নাম ভুল হওয়ায় আমরা বেতন ভাতাদি উত্তোলন করতে পারছিনা। এমপিও শিটে ভুল দেখে কক্সবাজারে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার মাধ্যমে মাদরাসা শিক্ষা অধিদপ্তরে সংশোধনের আবেদন করেছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত সমস্যার সমাধান হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888