বিশেষ প্রতিবেদক : সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির সাম্রাজ্যের পতন চায় উখিয়া-টেকনাফ উপজেলার জনগণ। বিগত ৫ বছর স্ত্রী শাহিন আক্তারের সাইনবোর্ড ব্যবহার করে ফক্সি এমপি হিসাবে মাঠে দাপিয়ে বেড়িয়েছেন তিনি। পুরো ৫ বছরই এমপি নামক পুতুল ছিলেন শাহিন আক্তার। এমপি হিসাবে সকল কাগজপত্রে স্বাক্ষর করা থেকে শুরু করে সরকারি-বেসরকারি সকল অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত থাকতেন এই আলোচিত সমালোচিত সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি।
উখিয়া-টেকনাফ আসনে কাগজ কলমে শাহিন আক্তার সংসদ সদস্য থাকলেও প্রকৃত পক্ষে এমপি বিহীন ছিলেন কক্সবাজার-৪ আসনের জনগণ। যার কারণ ন্যায্য উন্নয়ন ও নাগরিক সেবা থেকে পুরোপুরি বঞ্চিত ছিলেন উখিয়া-টেকনাফবাসী। দলের ত্যাগী নেতা কর্মীরা ছিলেন অবহেলিত।
নব্য আওয়ামী লীগ ও চাটুকার এবং সুবিধাবাদীরা ছিলেন আবদুর রহমান বদির পছন্দের তালিকায় শীর্ষে । মূলত আওয়ামী লীগকে কোণঠাসায় রেখে বদি লীগ গড়ে তোলায় তিনি সব সময় তৎপর ছিলেন। টানা ২ বারের সংসদ সদস্য ছিলেন আবদুর রহমান বদি, একবার সংসদ সদস্য ছিলেন তার স্ত্রী শাহীন আক্তার। টানা ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকায় আবদুর রহমান বদি দলের লোকজন কাউকে মূল্যায়ন করা তো দূরের কথা বরং প্রতিনিয়ত লাঞ্চিত করে গেছেন। অবেহেলিত এসব নেতারা নিজের আত্মসম্মান রক্ষায় আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের স্বতন্ত্র প্রার্থী টেকনাফ উপজেলায় আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল বশরের পক্ষে দিবারাত্রি কাজ করে যাচ্ছেন। দলের সকল ত্যাগী নেতাদের একটাই উদ্দেশ্য আবদুর রহমান বদির মাদক ও চোরাচালান এবং অপরাধ জগতের সাম্রাজ্যের পতন।
রাজনৈতিক মঞ্চ ও সরকারি প্রোগ্রাম গুলোতে এমপি না হয়েও এমপির মতো করে সকলকে হুমকি-ধমকি দেওয়া, নির্দেশনা প্রদান এবং নিত্যদিন টিকটকারের মতো বক্তব্য দিয়ে সারাদেশের মানুষের কাছে সেই নিজেই একজন হাস্যকর, মূর্খ, অশিক্ষিত ও অযোগ্য নেতা বনে গেছেন। পাশাপাশি সারাদেশের সুশিক্ষিত ও সচেতন মহলের কাছে উখিয়া-টেকনাফবাসীকে ছোট করেছেন ও হাসির পাত্র বানিয়েছেন।
একদিকে মাদকের তকমা অন্যদিকে একজন মেম্বার অব পার্লামেন্ট হয়েও রঙ্গ রসের বক্তব্য দেওয়া কারনে স্থানীয় সুশীল সমাজ ও সচেতন লোকজনের মধ্যে আত্মহত্যা করে নিজেরদের সম্মান বাঁচানোই উপক্রম দেখা দিয়েছে । বদির আচার-আচরণ ও কর্মকাণ্ড খুব নিম্মমানের ও রুচিহীন। এসব দেখার পর কোন সভ্য পরিবারের লোকজন ভবিষ্যতে রাজনীতিতে আসার ক্ষেত্রে হাজার বার চিন্তা করবেন। রাজনৈতিক নেতাদের যে সম্মান ও গ্রহণযোগ্যতা সাধারন মানুষের কাছে অতীতে ছিলো সেটা একেবারে ধ্বংস করে দিয়েছেন মাদক সম্রাট আবদুর রহমান বদি। এছাড়াও তার নারী কেলেঙ্কারি ও নারী আসক্তি থেমে নেই। প্রতিদিন নতুন নতুন সুন্দরী নারী নিয়ে তিনি হাজির হন বিভিন্ন প্রোগ্রামে। এসব নারীদের বেপরোয়া চলাফেরা ও বেপরোয়া আচরণের কারনে দলের সিনিয়র নেতা এবং সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তাগণও এক প্রকার অতিষ্ঠ ও কোণঠাসা। এসব পুরুষ শিকারী নারীদের ইচ্ছেই উখিয়া-টেকনাফে সব কিছু নিয়ন্ত্রণ হয় আবদুর রহমান বদির ক্ষমতার বদলৌতে।
কক্সবাজার-৪ উখিয়া-টেকনাফ আসনে প্রথম যে ৬ জন প্রার্থী ছিলেন তারা হলেন আওয়ামী লীগের প্রার্থী বর্তমান সংসদ সদস্য শাহীন আক্তার (নৌকা), জাতীয় পার্টির নুরুল আমিন ভুট্টো (লাঙ্গল), ন্যাশনাল পিপলস পার্টির (এনপিপি) ফরিদুল আলম (আম), তৃণমূল বিএনপির মুজিবুল হক মুজিব (সোনালী আঁশ), ইসলামী ঐক্যজোটের মোহাম্মদ ওসমান গনি চৌধুরী (মিনার), বাংলাদেশ কংগ্রেসের মোহাম্মদ ইসমাইল (ডাব)। এরা সকলেরই আবদুর রহমান বদির ডামি প্রার্থী ও কাছের মানুষ।
তার স্ত্রী শাহিন আক্তার টানা ২য় বার দলীয় মনোনয়ন লাভ করার পর আবদুর রহমান বদি তার পুরোনো অভ্যাস অনুযায়ী দলের নেতাকর্মীদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য, লাঞ্ছিত, অবহেলা ও কন্ট্রাক্ট পূর্ণ বক্তব্য দিয়ে প্রকাশ্যে সীমাহীন বেইজ্জতি করেন। কিন্তু ২১ ডিসেম্বর উচ্চ আদালতের রায় নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী আবরণে টেকনাফ উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল বশর প্রার্থী মাঠের আসার পর সব চিত্র পাল্টে যায়।
অল্প কয়েক দিনে ইগল প্রতীকের প্রার্থী নুর বশরের পক্ষে উখিয়া-টেকনাফ উপজেলায় প্রতিটি এলাকায় ভোটারদের বাঁধ ভাঙা সমর্থনের গণজোয়ার শুরু হয় ঈগলের পক্ষে । সকল দলীয় নেতা কর্মী-ভোটারদের মধ্যে দেখা দেয় বর্তমান এমপির পরিবর্তন আনার সুর। এক পর্যায়ে ঈগলের এই ছোবল খেয়ে নৌকার মাঝি শাহিন আক্তার তথা আবদুর রহমান বদি হত-বিহবল হয়ে পড়েন। ঈগলের কবল থেকে নিজকে ও তার পরিবারকে রক্ষা করতে সাবেক সাংসদ বদি নেমে পড়েন তার শেষ অস্ত্র আলোচিত তার সেই কালো টাকার নিয়ে। তার অবৈধ টাকা ছড়াছড়ির সুঘ্রাণ পেতে পিপড়া মতো লাইন ধরেন স্থানীয় জনপ্রতিনিধি তথা মেয়র- কাউন্সিলর-মেম্বার-চেয়ারম্যানগণ।
১১ ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভা নিয়ে উখিয়া-টেকনাফ আসনটি ঘটিত। তৎ মধ্যে উখিয়ার হলদিয়া পালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী ছাড়া বাকি সব ইউপি চেয়ারম্যান, মেম্বার, মেয়র ও কাউন্সিল আবদুর রহমান বদির স্ত্রী শাহিন আক্তারের পক্ষে ভোটের মাঠে ময়দানে কাজ করতেছেন। বিনিময়ে তারা পাছেন আবদুর রহমান বদির কাছ থেকে মোটা অংকের অবৈধ টাকা ও অন্যান্য সব ধরণের সুযোগ সুবিধা এবং ভবিষ্যতের আশার বাণী। যেসব জনপ্রতিনিধি টাকার বিনিময়ে তাদের বিবেক বিক্রি করেন নি এবং যারা তাদের নীতির প্রতি অটল থেকে ভোটে নিরব ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন, তারা কিন্তু এলাকা ছাড়তে বাধ্য হচ্ছেন সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির লালিত সন্ত্রাসী বাহিনীর হুমকি মুখে অথবা সরকারি বিভিন্ন বাহিনীর চাপের। যার ফলে ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য নির্বাচন প্রতিযোগিতা ও অংশগ্রহণ মূলক নির্বাচন না হওয়ার পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে বর্তমানে । বরং নৌকার প্রার্থীর ও তাদের সমর্থকদের প্রকাশ্য হুমকি-ধমকী কক্সবাজার-৪ আসনের পুরো নির্বাচন কার্যক্রমই বিতর্কিত হয়ে পড়ছে।
আবদুর রহমান বদি একজন সরকারের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের তালিকাভুক্ত ইয়াবার গডফাদার ও চোরাকারবারি। কক্সবাজার জেলার সকল অপরাধ জগতের সাম্রাজ্য তার দখলে। তার অপরাধ জগতে কর্মকাণ্ড গুলো সুচারু রুপে সব সময় পরিচালনা করে থাকেন টেকনাফে এক সময়ের বিএনপি নেতা,বর্তমান নব্য আওয়ামী লীগ, কক্সবাজার জেলা পরিষদের সদস্য জাফর আলম। উখিয়ায় এক সময় কক্সবাজার জেলা বিএনপির সদস্য, বর্তমান বদি লীগের প্রধান সমন্বয়কারী, রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চৌধুরী। বিভিন্ন অপরাধের দায়ে জাফর আলম ও খাইরুল আলম চৌধুরী ইতিপূর্বে জেলে ছিলেন। উখিয়ার অপরাধ জগতের তরুণ মাফিয়া ডন, বদির সেকেন্ড ইন কমান্ড খ্যাত রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার হেলাল উদ্দিন।
তিনি উখিয়ার দাউদ ইব্রাহিম খ্যাত, অপরাধ জগতের জড়িত থাকার দায়ে ক্রস ফায়ারের নিহত বখতিয়ার মেম্বারের বড় ছেলে। বাংলাদেশের বাসিন্দা হলেও হেলাল মেম্বারের আরেকটি জগত বা রাজ্য রয়েছে, যেখানে সরকারি পিএফ জায়গায় একাধিক মার্কেট নির্মাণ, অবৈধ ইটভাটা, রোহিঙ্গা ক্যাম্প নামক এই সাম্রাজ্যের তিনি সম্রাট। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের সকল অপরাধ কর্মকাণ্ড, মাদকপাচার ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলো এই হেলাল মেম্বারের ইশারায় পরিচালিত হয়। রোহিঙ্গা ক্যাম্পের অপরাধ জগতের সকল সদস্যের সাথে রয়েছে তার দহরমমহরম সম্পর্ক। মেম্বার হেলাল উদ্দিন ভোটের দিন রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে রোহিঙ্গাদের ভোট কেন্দ্রে নিয়ে এসে নৌকার পক্ষে ভোট প্রদানের চক একেছে। যাতে তার এলাকায় ভোট কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি ও ভোট কাস্টিং বেশি দেখাতে পারে। সেই সাথে রোহিঙ্গাদের ভোট গুলো নৌকার প্রার্থীর পক্ষে পড়ে সেই মিশনে। ভোটের দিন রোহিঙ্গারা যদি স্থানীয় মেম্বার হেলাল উদ্দিনের সহযোগিতায় ক্যাম্প থেকে বের হতে পারে তাহলে তাহলে বড় ধরনের নাশকতার ঘটতে পারে বলে আশংকা প্রকাশ করেছেন স্থানীয় লোকজন।
আব্দুর রহমান বদির অপরাধ জগতের সাম্রাজ্যের অন্যতম সেনাপতি জাফর আলম, খায়রুল আলম চৌধুরী ও হেলাল উদ্দিন মেম্বার এবার মাঠে নেমেছে জনগনের ম্যান্ডেট হাইজ্যাক করে বদির স্ত্রী শাহিন আক্তারকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করে বিগত ১৫ বছরের মতো ভবিষ্যতে তাদের অপরাধ জগতে সাম্রাজ্য নিরাপদে ধরে রাখতে। নৌকার প্রার্থী শাহিন আক্তার অতীতের মতো এবারও আওয়ামী লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের নিয়ন্ত্রণে নেই। শাহিন আক্তার বর্তমানে উল্লেখিত এই তিন হাইব্রিট আওয়ামী লীগ নেতা নিয়ন্ত্রণে চলছে ও কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছেন।
স্থানীয় ভোটারদের মতে, বর্তমানে শাহিন আক্তার ও নুরুল বশরের হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। ভোটের হিসাব নিকাশে টেকনাফে নুরুল বশর ও উখিয়ায় শাহিন আক্তার কিছুটা এগিয়ে থাকলেও সমান তালে এগিয়ে চলছে ২ প্রার্থীর ভোট যুদ্ধ। আবদুর রহমান বদির অপরাধ জগতের সদস্যদের সাইলেন্ট অপারেশন ও কালো টাকা ছড়াছড়িতে আগামী ২ দিন ঠিকে থাকতে পারলে স্বতন্ত্র প্রার্থী ঈগল প্রতীকের প্রার্থী নুরুল বশরই বিজয়ের মালা নিজের গলায় তুলে নিতে পারবেন। সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে নুরুল বশরকে বিজয় ঠেকিয়ে রাখা অনেক কঠিন হবে। কারন ১৯৯০ সাল থেকেই নুরুল বশর ছাত্রলীগ, যুবলীগ ও আওয়ামী লীগের দাযিত্বশীল পদে রয়েছেন। যার কারনে আওয়ামী লীগের সকল ত্যাগী নেতা কর্মী তার পক্ষেই নির্বাচনে কাজ করছেন। পক্ষান্তরে স্থানীয় প্রশাসন নিরপেক্ষতা হারালে, কালো টাকার ছড়াছড়িতে জনগণ বিবেকহীন হয়ে পড়লে, বদির অপরাধ জগতে সদস্য জাফর,খাইরু, হেলালের মিশন কার্যকর হলে, ভোটাররা নির্বিঘ্নে ভোটকেন্দ্রে আসতে না পারলে সেক্ষেত্রে ভোটের ফলাফল শাহিন আক্তারের পক্ষে যাবে। ইতিমধ্যে আওয়ামী লীগের হাইব্রিড নেতা জাফর আলম, খায়রুল আলম চৌধুরী ও হেলাল উদ্দিন মেম্বার কর্তৃক আকা চক অনুযায়ী টেকনাফে প্রতি ভোটারকে ২ হাজার টাকা করে ও উখিয়ায় প্রতি ভোটারকে ১ হাজার টাকা করে এলাকায় এলাকায় নৌকার প্রার্থী শাহিন আক্তারের পক্ষে বিতরণ শুরু করেছে।
এদিকে স্থানীয় প্রশাসনকে ম্যানেজ করে সরকারি দলের প্রার্থী শাহিন আক্তার নিজেদের পছন্দ ব্যক্তিদের তার ইচ্ছে অনুযায়ী পছন্দের কেন্দ্রের প্রিজাইটিং অফিসার হিসাবে দায়িত্ব দেওয়া নীল নকশা তৈরি করা হয়েছে নৌকার প্রার্থীর পক্ষ থেকে। প্রকৃত পক্ষে সরকারি দলের নীল নকশা বাস্তবায়িত হলে অপকর্মে দিক দিয়ে এই নির্বাচন ২০১৮ সালের নির্বাচনকেও হার মানাবে।
সচেতন মহল কামনা করেন, অংশগ্রহণ ও প্রতিযোগিতা মূলক, নিরপেক্ষ সুষ্ঠু নির্বাচন এবং কালো টাকা মুক্ত, প্রশাসনের পক্ষপাতহীন নির্বাচন। জনগণের ম্যান্ডেট হাইজ্যাক না করে ভোটারদের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত একজন সংসদ সদস্য আসুক।
উল্লেখ্য, উখিয়া উপজেলার ৫ টি ইউনিয়নের ভোট কেন্দ্র ৪৭ টি, বুথ ৩০২ টি, ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৪৯ হাজার ৩১২ জন। টেকনাফ উপজেলার ৬ টি ইউনিয়ন ও ১ টি পৌর সভায় ভোট কেন্দ্র ৫৭ টি, বুথ ৩৯২ টি, ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৫৯ জন। কক্সবাজার-৪ আসনে মোট ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ২৬ হাজার ৯ শত ৭১।
নিজস্ব প্রতিবেদক : মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির মধ্যে চলমান…
চকরিয়া প্রতিবেদক: চকরিয়ায় জেলা পরিষদের মালিকানাধীন জমিতে অবৈধভাবে নির্মিত লক্ষ্যারচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ…
নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও সেন্টামর্টিনগামী জাহাজ ছাড়ার…
নিজস্ব প্রতিবেদক : সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণে ‘পর্যটক সীমিতকরণ ও রাত্রিযাপন নিষিদ্ধসহ বিধি-নিষেধ প্রত্যাহারের’ দাবিতে কক্সবাজার…
নিজস্ব প্রতিবেদক : টেকনাফে ‘বেড়াতে গিয়ে অপহরণের শিকার’ যুবকের তথ্যে অভিযান চালিয়ে পাহাড়ী এলাকার গোপন…
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাবেক পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর ব্যক্তিগত সহকারি ( পিএস…