নিজস্ব প্রতিবেদক
২০১৮ সালের ২৬ শে জুলাই অনুষ্টিত সাধারণ নির্বাচনে ১২ নম্বর ওয়ার্ড থেকে নির্বাচিত কাউন্সিলর কাজী মোরশেদ আহমদ বাবুর মৃত্যুজনিত কারণে তার শূন্যপদে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে আজ।আজকের উপ-নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই ওয়ার্ডের প্রতিটি অলি-গলি,পাড়া-মহল্লায় নির্বাচনের আমেজ ছড়িয়ে পড়েছে।কাউন্সিলর পদে ছয়জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্ধিতা করছেন। তারা হলেন প্রয়াত কাউন্সিলর কাজী মোরশেদ আহমদ বাবুর বড় ভাই কক্সবাজার জেলা আওয়ামী লীগের শ্রম বিষয়ক সম্পাদক শামীম আহমদ (পাঞ্জাবী প্রতীক), জেলা আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক এম.এ মনজুর (ডালিম), শহিদুল ইসলাম শহিদ (উটপাখি), জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সম্পাদক আনছারুল করিম (ব্ল্যাকবোর্ড), মোহাম্মদ সোহেল (ব্রীজ) ও মোঃ ফরিদুল আলম (টেবিল ল্যাম্প)।
প্রতিদ্ধন্ধি প্রার্থীদের পোস্টার, লিফলেট ও ব্যানারে ছেঁয়ে গেছে ওয়ার্ডের অন্তর্ভূক্ত মহল্লা সৈকতপাড়া, লাইট হাউস পাড়া, ফাতের ঘোনা, উত্তর কলাতলী চরপাড়া, দক্ষিণ কলাতলী, আদর্শ গ্রাম ও আণবিক শক্তি কমিশন এলাকা।
প্রতিদিন দুপুর থেকে চলে মাইকিং। প্রার্থী এবং সমর্থকরা ভোটারদের দ্বারে দ্বারে ঘুরছেন। প্রার্থীরা ভোটারদের নানা প্রতিশ্রুতির কথা বলছেন । যদি ও নির্বাচন আচরণবিধির বাধ্যবাধকতায় গত দু’দিন আগেই প্রকাশ্য প্রচারণা বন্ধ হয়ে গেছে।
এই উপ-নির্বাচনকে নিয়ে পুরো জেলায় চলছে আলোচনা। কে হবেন কক্সবাজার জেলার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হোটেল-মোটেল জোন এলাকার কাউন্সিলর। ৬ জনের মধ্যে বেশি আলোচনায় আছেন এম.এ মনজুর, মোস্তাক আহমদ শামীম ও সাবেক কাউন্সিলর জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক জিসান উদ্দীনের ছোট ভাই শহিদুল ইসলাম শহিদ। এ ওয়ার্ডে মোট ভোটার ৬ হাজার ৩৮৩ জন। জেলা নির্বাচন কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২১ সালের সর্বশেষ হালনাগাদ ভোটার তালিকা অনুযায়ী ১২ নম্বর ওয়ার্ডে মোট ভোটার ৬ হাজার ৩৮৩ জন। তারমধ্যে পুরুষ ভোটার ৩ হাজার ৬৩৬ জন এবং নারী ভোটার ২ হাজার ৭৪৭ জন। আজকে ভোট গ্রহণের জন্য দুইটি ভোট কেন্দ্র স্হাপন করা হয়েছে। কেন্দ্র দুইটি হলো লাইট হাউস দারুল উলুম মাদ্রাসা ও কলাতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়। দুই কেন্দ্রে মোট ভোট কক্ষের সংখ্যা ১৪টি। লাইট হাউস দারুল উলুম মাদ্রাসা কেন্দ্রে ৩ হাজার ২০৮ জন ও কলাতলী সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় কেন্দ্রে ৩ হাজার ১৭৫ জন ভোটার ভোট প্রয়োগ করবেন। উপ-নির্বাচনে জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা এস.এম শাহাদাত হোসেন রিটার্নিং কর্মকর্তা ও কক্সবাজার সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শিমুল শর্মা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন।
গত ২৬ ফেব্রুয়ারি কাউন্সিলর কাজী মোরশেদ আহমদ বাবু হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে কক্সবাজার সদর হাসপাতালে মারা যান।
তাঁর মৃত্যুতে ১২ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর পদটি শূণ্য হয়। দেশে করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় নির্ধারিত সময়ে উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়নি। তাই অনেক বিলম্বে এ উপ-নির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে।
বর্তমান পৌর পরিষদের মেয়াদ আছে আর মাত্র ১ বছর ৮ মাস মতো। আজকের নির্বাচনে যিনি বিজয়ী হবেন তিনি ওই মেয়াদ পর্যন্ত কাউন্সিলর পদে দায়িত্ব পালন করবেন। বিধি-বিধানে এমনটিই বলা আছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সরকারি বাহিনীর সঙ্গে সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মির মধ্যে চলমান…
চকরিয়া প্রতিবেদক: চকরিয়ায় জেলা পরিষদের মালিকানাধীন জমিতে অবৈধভাবে নির্মিত লক্ষ্যারচর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ…
নিজস্ব প্রতিবেদক : দেশের একমাত্র প্রবাল দ্বীপ সেন্টমার্টিনে অনিয়ন্ত্রিত পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও সেন্টামর্টিনগামী জাহাজ ছাড়ার…
নিজস্ব প্রতিবেদক : সেন্টমার্টিন দ্বীপ ভ্রমণে ‘পর্যটক সীমিতকরণ ও রাত্রিযাপন নিষিদ্ধসহ বিধি-নিষেধ প্রত্যাহারের’ দাবিতে কক্সবাজার…
নিজস্ব প্রতিবেদক : টেকনাফে ‘বেড়াতে গিয়ে অপহরণের শিকার’ যুবকের তথ্যে অভিযান চালিয়ে পাহাড়ী এলাকার গোপন…
নিজস্ব প্রতিবেদক : সাবেক পাট ও বস্ত্র মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর ব্যক্তিগত সহকারি ( পিএস…