শনিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৯:০৩ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
ইনানী সৈকতে গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও নিরাপদ পর্যটনের জন্য ‘সমুদ্র সন্ধ্যা’ রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে জি থ্রি রাইফেল সহ আরসা কমান্ডার আটক টেকনাফের পাহাড়ে জেল ফেরত যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার টেকনাফে ৭ লাখ টাকা মালামাল নিলামে সর্বোচ্চ ডাককারি স্থল বন্দরের বিশিষ্ট আমদানি ও রপ্তানি কারক সিআইপি ওমর ফারুক টেকনাফের নিকটবর্তী মিয়ানমারের ‘লালদিয়া’ নিয়ন্ত্রণে তীব্র সংঘাত : গুলি আসছে স্থলবন্দর ও আশে-পাশের এলাকায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার রামুতে বড় ভাই হত্যা মামলায় ছোট্ট ভাই গ্রেপ্তার রোহিঙ্গা ক্যাম্পে বিদেশি পিস্তল ও গুলিসহ এক রোহিঙ্গা আটক সৈকতে নারী হেনস্তাকারি ফারুকুলের এক দিনের রিমান্ড মঞ্জুর

মিয়ানমার সীমান্তে গ্রেনেড হামলায় আহত যুবকের এক মাস পরে মৃত্যু

নিহতের স্ত্রী মরিয়ম ও শাশুড় জাগির হোছন।

নিজস্ব প্রতিবেদক : মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের জের ধরে অনুপ্রবেশের চেষ্টাকারি ছুড়ে মারা হাত গ্রেনেডে আহত যুবক আনোয়ার সালাম মোবারক (৩২) অবশেষে মারা গেছেন।

কক্সবাজার সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধিন অবস্থায় বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে এই যুবকের মৃত্যু হয় বলে জানিয়েছেন কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা (আরএমও) ডা. আশিকুর রহমান।

নিহত যুবক আনোয়ার সালাম মোবারক, উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নে দক্ষিণ রহমতের বিল এলাকার আবদুস সালামের ছেলে।

পালংখালী ইউনিয়নের ৩ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য আলতাজ আহমদ জানান, গত ৭ ফেব্রæয়ারি মোবারক সীমান্তবর্তী জমিতে কাজ করছিল। এসময় মিয়ানমার থেকে অনুপ্রবেশকারি একযুবককে দেখে আটকানোর চেষ্টা করে। এসময় যুবকের হাতে থাকা একটি গ্রেনেড ছুড়ে মারে। এতে আহত মোরবককে চিকিৎসার জন্য কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালে আনা হয়। ওখান থেকে তাকে পাঠানো হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে। পরে আবারও আনা হয় কক্সবাজার সদর হাসপাতালে। দীর্ঘ একমাস চিকিৎসাধিন অবস্থায় থাকার পর মোবারকের মৃত্যু হল। আইনী প্রক্রিয়ার জন্য মরদেহ কক্সবাজার সদর হাসপাতালের মর্গে রয়েছে।

নিহতের স্ত্রী মরিয়ম জানান, তাদের সংসারে ২ মেয়ে ও এক ছেলে। কৃষিকাজ করেই জীবিকা পরিচালনা করেন মোবারক। প্রতিদিনের মত কৃষি জমি কাজ করতে গিয়ে আহত হয়েছিল।

শাশুড় জাগির হোছন জানান, গ্রেনেড হামলায় মোবারকের মাথা, পা ও পেটে আঘাত প্রাপ্ত হয়েছিল। ১ মাস চিকিৎসার পরও বাঁচানো গেল না।

উখিয়া থানার ওসি মো. শামীম হোসেন জানান, বিষয়টি এখনও পর্যন্ত পুলিশকে অবহিত করা হয়নি। খোঁজ খবর নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888