রবিবার, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:২৫ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কার পেল সায়মন বিচ রিসোর্ট ও সায়মন হেরিটেজ টেকনাফে ৫ কোটি টাকার মূল্যের ১ কেজি আইসসহ গ্রেপ্তার ১ পেকুয়ায় শহীদ ওয়াসিমের কবর জিয়ারত ও পরিবারের সাথে সাক্ষাত করলেন ছাত্রদলের কেন্দ্রিয় নেতৃবৃন্দ ইনানী সৈকতে গোসলে নেমে পর্যটকের মৃত্যু নারীর প্রতি সহিংসতা প্রতিরোধ ও নিরাপদ পর্যটনের জন্য ‘সমুদ্র সন্ধ্যা’ রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে জি থ্রি রাইফেল সহ আরসা কমান্ডার আটক টেকনাফের পাহাড়ে জেল ফেরত যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার টেকনাফে ৭ লাখ টাকা মালামাল নিলামে সর্বোচ্চ ডাককারি স্থল বন্দরের বিশিষ্ট আমদানি ও রপ্তানি কারক সিআইপি ওমর ফারুক টেকনাফের নিকটবর্তী মিয়ানমারের ‘লালদিয়া’ নিয়ন্ত্রণে তীব্র সংঘাত : গুলি আসছে স্থলবন্দর ও আশে-পাশের এলাকায় কক্সবাজার জেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেদ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার

এখনও উদ্ধার হয়নি টেকনাফে অপহৃত যুবক, এখন চাওয়া হচ্ছে আড়াই লাখ টাকা

নিজস্ব প্রতিবেদক : টেকনাফ উপজেলায় পাহাড় থেকে অপহৃত যুবককে মাহমুদুল হক (৩০) কে এখনও উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি। অপহরণকারি চক্র সোমবার দুপুরে পরিবারের সদস্যের কাছে ফোন করে মুক্তিপনের দাবি ২০ লাখ টাকা থেকে কমিয়ে আড়াই লাখ টাকা পরিশোধের কথা বলেছে। অন্যতায় হত্যা করে মরদেগ গুম করার হুমকি দিয়েছে।

বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ফরিদ উল্লাহ ও অপহৃত যুবকের মা শামসুন্নাহার এমন তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

শনিবার সকালে উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের মারিষবনিয়া পাহাড়ে কঞ্চি (ছোট গাছ) কাটতে গিয়ে ওই যুবক অপহরণের শিকার হন। ঘটনার ২৪ ঘণ্টা পর মুঠোফোনে ওই যুবকের পরিবারের কাছে মুক্তিপণ হিসেবে ২০ লাখ টাকা দাবি করেছিল।

অপহৃত মাহমুদুল হক উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের মারিষবনিয়া গ্রামের আলী আহমদের ছেলে।

বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদের ৭ নম্বর ওয়ার্ডের সদস্য ফরিদ উল্লাহ জানিয়েছেন, সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত মাহমুদুলকে উদ্ধার করা সম্ভ হয়নি। শনিবার সকালে মাহমুদুল পাহাড়ে কঞ্চি সংগ্রহ করতে গিয়ে আর ফেরেননি। রবিবার সকালে নিখোঁজ মাহমুদুলের পরিবারের কাছে অচেনা একটি মোবাইল নম্বর থেকে কল করে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছিল। কিন্তু সোমবার দুপুরে এসে কমিয়ে চাওয়া হয়েছে আড়াই লাখ টাকা।

অপহৃত যুবকের মা শামসুন্নাহার ছেলেকে উদ্ধারের জন্য স্থানীয় প্রশাসনের সহায়তা চেয়েছেন।

কক্সবাজারের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন) মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, পুলিশ ইতিমধ্যে অপহৃত যুবককে উদ্ধারের জন্য জোর তৎপরতা চালাচ্ছে।

গত সাড়ে ৯ মাসে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে ৮৭ জনকে অপহরণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ৪৩ জন স্থানীয় বাসিন্দা, বাকি ৪৪ জন রোহিঙ্গা। অপহরণের শিকার ব্যক্তিদের মধ্যে অন্তত ৩৯ জন মুক্তিপণ দিয়ে ছাড়া পেয়েছেন বলে ভুক্তভোগী পরিবার সূত্রে জানা গেছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888