শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৬:২২ পূর্বাহ্ন
নিজস্ব প্রতিবেদক : ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র প্রভাব কক্সবাজার দৃশ্যমান হওয়া শুরু করেছে। আবহাওয়া অফিসের সর্বশেষ তথ্য মতে এখনও ২ নম্বর দূরবর্তী হুশিয়ারী সংকেত হলেও শুক্রবার বেলা ২ টা ৪০ মিনিট থেকে ৩ টা ১০ মিনিট পর্যন্ত মাঝারি মানের বৃষ্টি হয়েছে। আকাশ কালো মেঘে ঢাকা রয়েছে। এরপর গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। তবে কোন প্রকার বাতাসের পরিস্থিতি লক্ষ করা যায়নি।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারি আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান জানিয়েছেন, মোখার প্রভাবে মাঝারি মানের এই বৃষ্টিপাত। তা থেমে থেমে আবারও হতে পারে।
এদিকে মোখার কারণে সাগর স্বাভাবিক পরিস্থিতির চেয়ে একটু উত্তাল রয়েছে বলে জানিয়েছেন, সৈকতের নিরাপত্তায় নিয়োজিত সী সেফ লাইফ গার্ড সংস্থার সিনিয়র লাইফ গার্ড কর্মী মোহাম্মদ শুক্কুর। তিনি বলেন, পর্যটকদের সর্তক করতে লাল পতাকা টাঙ্গানো হয়েছে। আর পর্যটকদের হাটু পানির নিচে নামতে দেয়া হচ্ছে না। প্রশাসনের নির্দেশনা মতে ৪ নম্বর সংকেত হলে সৈকতের পানিতে নামা বন্ধ করা হবে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান বলেন, প্রশাসন মানুষজনের নিরাপত্তায় সর্ব্বোচ সজাগ রয়েছে। দূর্যোগকালীন সময়ের জন্য ২৫ লাখ নগদ টাকা রাখা হয়েছে। যার মধ্যে ১০ লাখ টাকা উপজেলা পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে ৫.৯০ মেটড়িক টন চাল, ৩.৫ মেট্রিক টন টোস্ট বিস্কুট, ৩.৪ মেট্রিক টন শুকনা কেক, ১৯৪ বান্ডিল ঢেউটিন, ২০ হাজার প্যাকেট ওরস্যালাইন ও ৪০ হাজার পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে ৫৭৬ টি আশ্রয় কেন্দ্র, ১০ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছে। অবস্থার বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণদের আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আনা হবে। সেন্টমার্টিনের বাসিন্দার আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় মোখা : কক্সবাজারে বৃষ্টিপাত
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’র প্রভাব কক্সবাজার দৃশ্যমান হওয়া শুরু করেছে। আবহাওয়া অফিসের সর্বশেষ তথ্য মতে এখনও ২ নম্বর দূরবর্তী হুশিয়ারী সংকেত হলেও শুক্রবার বেলা ২ টা ৪০ মিনিট থেকে ৩ টা ১০ মিনিট পর্যন্ত মাঝারি মানের বৃষ্টি হয়েছে। আকাশ কালো মেঘে ঢাকা রয়েছে। এরপর গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে। তবে কোন প্রকার বাতাসের পরিস্থিতি লক্ষ করা যায়নি।
কক্সবাজার আবহাওয়া অফিসের সহকারি আবহাওয়াবিদ আবদুর রহমান জানিয়েছেন, মোখার প্রভাবে মাঝারি মানের এই বৃষ্টিপাত। তা থেমে থেমে আবারও হতে পারে।
এদিকে মোখার কারণে সাগর স্বাভাবিক পরিস্থিতির চেয়ে একটু উত্তাল রয়েছে বলে জানিয়েছেন, সৈকতের নিরাপত্তায় নিয়োজিত সী সেফ লাইফ গার্ড সংস্থার সিনিয়র লাইফ গার্ড কর্মী মোহাম্মদ শুক্কুর। তিনি বলেন, পর্যটকদের সর্তক করতে লাল পতাকা টাঙ্গানো হয়েছে। আর পর্যটকদের হাটু পানির নিচে নামতে দেয়া হচ্ছে না। প্রশাসনের নির্দেশনা মতে ৪ নম্বর সংকেত হলে সৈকতের পানিতে নামা বন্ধ করা হবে।
কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. আবু সুফিয়ান বলেন, প্রশাসন মানুষজনের নিরাপত্তায় সর্ব্বোচ সজাগ রয়েছে। দূর্যোগকালীন সময়ের জন্য ২৫ লাখ নগদ টাকা রাখা হয়েছে। যার মধ্যে ১০ লাখ টাকা উপজেলা পর্যায়ে পাঠানো হয়েছে। একই সঙ্গে ৫.৯০ মেটড়িক টন চাল, ৩.৫ মেট্রিক টন টোস্ট বিস্কুট, ৩.৪ মেট্রিক টন শুকনা কেক, ১৯৪ বান্ডিল ঢেউটিন, ২০ হাজার প্যাকেট ওরস্যালাইন ও ৪০ হাজার পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট মজুত রাখা হয়েছে। প্রস্তুত রয়েছে ৫৭৬ টি আশ্রয় কেন্দ্র, ১০ হাজারের বেশি স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছে। অবস্থার বিবেচনায় ঝুঁকিপূর্ণদের আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে আনা হবে। সেন্টমার্টিনের বাসিন্দার আশ্রয় কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।
.coxsbazartimes.com
Leave a Reply