সোমবার, ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:৩০ পূর্বাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
টেকনাফে বস্তাবন্দি শিশু হত্যায় জড়িত সন্দেহে গ্রেপ্তার ২ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে কক্সবাজারে শহীদদের পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ ও অনুদান প্রদান করেছে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ কুতুবদিয়ায় বিশ্ব নদী দিবস পালিত টেকনাফে নিখোঁজ মেয়ে শিশুর বস্তিাবন্দি মরদেহ উদ্ধার ৩৫ হাজার ইয়াবা সহ পুলিশ কনস্টেবল সহ আটক ২ সেনা কর্মকর্তারা ম্যাজিষ্ট্রেসি ক্ষমতাপ্রাপ্ত : মব জাষ্টিস নিন্দনীয় ৪৮ মামলার আসামী জিয়াবুলের আস্তানায় যৌথ বাহিনীর অভিযান : অস্ত্র উদ্ধার টেকনাফে ৩১ দখলদারের থাবায় ১৪ বছরে নিশ্চিহ্ন ৩০০ বছরের পুরোনো বৌদ্ধ বিহার আন্তর্জাতিকভাবে পুরস্কার পেল সায়মন বিচ রিসোর্ট ও সায়মন হেরিটেজ টেকনাফে ৫ কোটি টাকার মূল্যের ১ কেজি আইসসহ গ্রেপ্তার ১

কক্সবাজারে স্কুল শিক্ষিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ

নিজস্ব প্রতিবেদক: কক্সবাজারে এক স্কুল শিক্ষিকাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়েছে।

মেহেদী অনুষ্ঠান থেকে বাড়ি ফেরারপথে গত ১৯ আগস্ট সকাল সাড়ে সাতটার দিকে কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নের বাংলাবাজার ব্রীজ নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। তবে সোমবার রাতে এ বিষয়ে মামলা রুজু করেছে পুলিশ ।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি তদন্ত মো. সেলিম উদ্দিন জানিয়েছেন, গত ১৮ আগস্ট রাতে কক্সবাজার সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের মালিপাড়া এলাকা থেকে ভাগ্নি সম্পর্কের একজনের মেহেদী অনুষ্ঠানে গিয়েছিলেন এক স্কুল শিক্ষিকা। সেখানে পরিচয় হয় পিএমখালী ইউনিয়নের ছনখোলা ইউনূছঘোনা এলাকার হাবিবুর রহমানের ছেলে বেদার মিয়া (২৮) নামের একজনের সাথে। এসময় কিছুক্ষণ কথাও বলেন তারা। এসময় কথা হয় আরও অজ্ঞাতনামা ৩/৪ জনের সাথে।

পরদিন ১৯ আগস্ট সকাল সাড়ে সাতটার দিকে ওই স্বজনের বাড়ি থেকে স্কুল শিক্ষিকা ইজিবাইক (টমটম) যোগে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে ঝিলংজা ইউনিয়নের বাংলাবাজার ব্রীজ নামক এলাকায় পৌছালে গতিরোধ করে বেদার ও তার সহযোগীরা। এক পর্যায়ে ওই নারীকে টেনে তাদের ইজিবাইকে তুলে নেয়। তারপর দেশীয় অস্ত্রের ভয়-ভীতি দেখিয়ে ওই ইউনিয়নের চান্দের পাড়ার একটি নির্মাণাধীন ভবনে নিয়ে পালাক্রমে বেদারসহ তিনজন ধর্ষণ করে। তখন তিনি চিৎকার ও কান্নাকাটি শুরু করলে ঘাতকরা পালিয়ে যায়।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ভুক্তোভোগী শিক্ষিকার স্বজনরা বলেন, ভিকটিম রামুর চাকমারকুলের একটি বিদ্যালয়ের শিক্ষক। বছরখানেক আগে তার বিয়ে হয়। শারীরিক অসুস্থতার কারণে ওই স্বামীর সঙ্গে তার বিবাহ বিচ্ছেদ হয়। এ ঘটনা পরিবারের লোকজন জানার পর থানায় যোগাযোগ করা হয়। প্রথমে রামু থানা সেখান থেকে কক্সবাজার সদর মডেল থানা। মামলা নিতে চাচ্ছিল না। পরে সোমবার (২২ আগস্ট) রাতে মামলা নিয়েছে কক্সবাজার সদর মডেল থানা।

কক্সবাজার সদর মডেল থানার ওসি তদন্ত মো. সেলিম উদ্দিন বলেন, ভুক্তোভোগী নারীর এজাহার পাওয়ার পর মামলা লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। আসামীদের গ্রেপ্তারে মাঠে কাজ করছে পুলিশের একাধিক টিম।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888