শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ০৯:৪১ অপরাহ্ন

সংবাদ শিরোনাম :
মিয়ানমারে বিস্ফোরণে মুহুর্মুহু শব্দ, টেকনাফের বসত ঘরের আঙ্গিনায় এসে পড়েছে গুলি মাকে কুপিয়ে হত্যার পর থানা এসে হাজির যুবক টেকনাফ ছাড়াও এবার নতুন করে উখিয়া-নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্তে ভেসে আসছে বিস্ফোরণের বিকট শব্দ চকরিয়ায় জেলা পরিষদের জমিতে নির্মিত আওয়ামী লীগের অফিস উচ্ছেদ সেন্টমার্টিন দ্বীপে পর্যটন নিয়ন্ত্রণ ও জাহাজ ছাড়ার পয়েন্ট নির্ধারণ সংক্রান্ত কমিটি গঠণ সব নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের দাবিতে কক্সবাজার শহরে এসে সেন্টমার্টিন দ্বীপবাসির সড়ক অবরোধ পাহাড়ী আস্তানা থেকে মালয়েশিয়া পাচারকালে শিশুসহ ৩১ জন উদ্ধার, দুই দালাল আটক সাবের মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজীর পিএস ফিরোজ কক্সবাজারে গ্রেপ্তার মিয়ানমারের বাঘগুনা খালের পাশে রয়েছে নিমার্ণ সামগ্রী ও দুইটি ট্রলার, মাঝি-মাল্লা সহ ১১ জনের হদিস নেই মিয়ানমারের উপজাতি সম্প্রদায়ের ৬৫ নাগরিকের অনুপ্রবেশ

কক্সবাজারে ২০১ মামলায় ২২৮ জনকে জরিমানা

নিজস্ব প্রতিবেদক : কঠোর লকডাউনের মাঝেও পর্যটন নগরী কক্সবাজারের সড়কে বেড়েছে সাধারণ মানুষ ও যানবাহন চলাচল। বৃহস্পতিবার (০৮ জুলাই) লকডাউনের ৮ম দিনে বিধিনিষেধ অমান্য করায় ২২৮ জনকে ৮৮ হাজার ৬৫০ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। এসময় মামলা করা হয়েছে ২০১টি।

জেলার ৮ উপজেলায় পৃথক ৩২টি মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে এ জরিমানা করা হয়। রাতে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও সহকারি কমিশনার কাজী মাহমুদুর রহমান এসব তথ্য জানান।

দন্ডিত ব্যক্তির মধ্যে কক্সবাজার পৌর এলাকায় ৯৫ জন, সদর ১১ জন, চকরিয়ায় ১৬ জন, পেকুয়ায় ১০ জন, কুতুবদিয়ায় ২২ জন, মহেশখালী ১৯ জন, রামু ১০ জন, উখিয়া ৩২ জন ও টেকনাফ ১৩ জন।

তিনি জানান, লকডাউনে সরকার নির্দেশিত বিধিনিষেধ মানাতে জেলাজুড়ে দিনভর চেকপোস্ট, ভ্রাম্যমাণ আদালত ও টহল পরিচালনা করা হয়। এসময় বিনা কারণে ঘর থেকে বের হওয়ায় বিভিন্ন ব্যক্তিকে জরিমানা করা হয়।

বৃহম্পতিবার সকাল থেকে লকডাউন বাস্তবায়নে জেলাজুড়ে কঠোর অবস্থানে ছিল জেলা প্রশাসনের মোবাইল কোর্ট, সেনাবাহিনী, নৌ—বাহিনী, বিজিবি, র‌্যাব ও পুলিশ। সড়কে বিজিবি, সেনা সদস্যদের ও পুলিশী তৎপরতা ছিল চোখে পড়ার মতো। তবে অষ্টমদিনে বেড়েছে যান ও জন চলাচল।

তারমধ্যে রিকসা, সিএনজি ও মোটরসাইকেল, পণ্যবাহী গাড়ি ছিল বেশি। এসব গাড়ি চলেছে প্রমাণপত্র দেখিয়ে। জরুরি সেবার সাথে জড়িতরা সুনির্দিষ্ট পরিচয়পত্র দেখিয়ে পার পেয়েছে। যারা প্রমাণপত্র দেখাতে পারেনি তাদের উল্টো ফেরত পাঠানো হয়েছে। বিনা প্রয়োজনে যারা রাস্তায় বের হয়েছে তাদের সতর্ক করা হয়েছে। জরিমানা গুণতে হয়েছে অনেককে। জরুরী কাজে বের হয়েও যারা মাস্ক পরেনি তাদের কঠোরভাবে সতর্ক করেছে প্রশাসন। শহরের ভেতরের প্রায় দোকানপাট খোলা দেখা গেছে। বিধিনিষেধ মেনে উন্মুক্ত রাখা হয় খাবার প্রতিষ্ঠান।

কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক মো. মামুনুর রশীদ বলেন, আমরা চেষ্টা করছি জনসাধারণকে সচেতন করতে। ধৈর্য্য ধরে আর কিছুদিন ঘরে থাকুন। এতে সবার জন্য নিরাপদ সবার সমন্বিত প্রচেষ্টায় লকডাউন বাস্তবায়ন হচ্ছে। এ জন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

নিউজটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

.coxsbazartimes.com

Design & Developed BY ThemesBazar.Com
themesbcox1716222888